ডেক্স রিপোর্ট :বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ
বুলু বলেছেন,জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে দুই হাজার মানুষ নিহত ও ২০ হাজার মানুষ আহত হওয়ার জন্য আওয়ামী লীগ যদি নিষিদ্ধ হয়, তাহলে তার আগে বাংলাদেশে জামায়াতের নিষিদ্ধ হওয়া উচিত। কেননা তারা ১৯৭১ সালে মা-বোনদের গণিমতের মাল মনে করে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছিল, ৩০ লাখ শহীদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করে পাকিস্তানের পক্ষে যুদ্ধ করে মানুষ হ*ত্যা করেছে।বরকত উল্লাহ বুলুর এই বক্তব্য নিয়ে বিএনপি এবং জামায়াতের মধ্যে নতুন করে রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে।জামায়াত ইতোপূর্বে জোট বদ্ধ হয়ে আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি উভয় দলের সাথে নির্বাচন করেছে। অসংখ্য আমজনতা বুলুর এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে জনতার দেশ কে দেয়া এক প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন,”জামায়াত সাথে থাকলে সঙ্গী পক্ষ ত্যাগে জঙ্গি” আওয়ামীলীগের জোট থেকে বের হয়ে বিএনপির সাথে জোট করার কারণে আওয়ামী লীগ তাদের কে স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকার, আলবদর,জঙ্গি উপাধি দিয়েছে।আজ বিএনপি থেকে সরে এসে একক ভাবে রাজনৈতিক জনমত তৈরি করায় তাদের পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে জামায়াতে ইসলামী দলটি। আগের শরীক দল এখন বিএনপির পক্ষে স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকার, গণহত্যাকারীর দল।এই রাজনৈতিক অপসংস্কৃতি যতদিন থাকবে মানুষ রাজনীতিকে ঘৃণার চোখে দেখবে।