শিরোনাম :
গৌরিপুরে মাদক সহ শ্বশুর- জামাই গ্রেফতার জটিল রোগে আক্রান্ত শাম্মী বাঁচাতে চায় ম্যাজিস্ট্রেট সাজ্জাদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ নরসিংদী ডিসি অফিসের কর্মচারীগণ সমন্বয়ক পরিচয়ে ব্যাপক চাঁদাবাজি, কে এই রফিকুল ইসলাম রিফাত ওরফে ট্যারা রিফাত? তাকে দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা ফেঁসে যেতে পারেন আড়াইহাজার থানার ওসি মো: এনায়েত হোসেন ভোলায় ‘মার্চ ফর প্যালেস্টাইন’ কর্মসূচিতে লাখো মানুষের ঢল আগামী জুন ২০২৫ এর মধ্যে পিলখানায় ৫৭ সেনা অফিসার হত্যাকাণ্ডের মূল রহস্য উদঘাটন করা হবে- অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এর প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. ইউনুস কলাপাড়ায় কৃষকদের অবস্হান ধর্মঘট ও স্মারক লিপি প্রদান কেন্দুয়ায় এলডিডিপি প্রকল্পের উপকরণ বিতরণ প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে খামারিদের মাঝে ট্রলি, ল্যাক্টোমিটার, বার্মিজ ও বেলচা বিতরণ ঘোড়াশাল নরসিংদীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে প্রাণ আরএফ এল এর ড্রাইভার নিহত
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৪৭ অপরাহ্ন

ফেঁসে যেতে পারেন আড়াইহাজার থানার ওসি মো: এনায়েত হোসেন

Reporter Name / ১১ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি : আড়াই হাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এনায়েত হোসেনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি , দায়িত্বে অবহেলা, রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ব সহ অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠেছে। এসব অভিযোগ তুলে পুলিশ মহাপরিদর্শকের (আইজিপি) কাছে লিখিত আবেদন করেছেন নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক নেতা মো. সালাউদ্দিন মোল্লা।

১৫ এপ্রিল দেওয়া অভিযোগপত্রে সালাউদ্দিন মোল্লা দাবি করেন, ওসি এনায়েত হোসেন আড়াইহাজার থানায় দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই তার বিরুদ্ধে একের পর এক অনিয়মের অভিযোগ ওঠে আসছে।

সম্প্রতি ১১ এপ্রিল উপজেলার মাহমুদপুর ইউনিয়নের শালমদী গ্রামে অনুমোদনবিহীন এক বাউল গানের আসরে রাতভর অংশ নেন ওসি। অভিযোগকারী জানান, অনুষ্ঠানে সাদা পোশাকে গিয়ে গলায় লাল গামছা জড়িয়ে ওসি নাচে-গানে অংশ নেন। এই ঘটনার ভিডিও ও ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে

এলাকাজুড়ে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম হয়। সালাউদ্দিন মোল্লা অভিযোগ করেন, শুধু এই একটি ঘটনা নয় ওসি এনায়েতের বিরুদ্ধে আরও নানা বিতর্কিত অভিযোগ রয়েছে। তার ছত্রছায়ায় এলাকায় সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও মাদক ব্যবসা বেড়েছে। অস্ত্রধারী অপরাধীদের সঙ্গে ওসির ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। অভিযোগে বলা হয়, গভীর রাতে সাধারণ মানুষকে আটক করে থানায় নিয়ে গিয়ে অর্থের বিনিময়ে তাদের মুক্তি দেওয়া হয়। কেউ টাকা দিতে না পারলে তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে আদালতে পাঠানো হয়। এতে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তাহীনতা তৈরি হয়েছে এবং পুলিশের প্রতি আস্থা বিঘ্নিত হচ্ছে। সালাউদ্দিন মোল্লা বলেন, ওসি এনায়েত হোসেনের কর্মকাণ্ডে পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে। জনগণ ও পুলিশের মধ্যকার সম্পর্ক নষ্ট হচ্ছে। এমন একজন বিতর্কিত কর্মকর্তাকে থানায় রেখে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা করা সম্ভব নয়। এ বিষয়ে জানার জন্য আড়াইহাজার থানার ওসি মো. এনায়েত হোসেনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় আমজনতা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category