মাহবুবুর রহমান খান :
বিডা এবং বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক যে কতোটা শক্ত খেলোয়াড় তা ইতোমধ্যেই জানা হয়ে গেছে। এই আশিক ওয়েস্টার্নের আরাম আয়েশের জীবন ছেড়ে দেশে এসেছে টাকা কামানোর জন্য না; দেশ বদলে দেয়ার জন্য। তাদের একটা সুযোগ এবং সাপোর্ট দেয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নৈতিক দায়িত্ব বলে মনে করি।
ইতিমধ্যেই তিনি স্টারলিং নিয়ে এসেছেন, নাসার সাথে চুক্তিতে চলে গিয়েছেন। বিনিয়োগ হিসেবে বাহিরের একটা ব্যাংকের সাথে চুক্তি হয়েছে এই বছর ১০০ কোটি ডলার বাংলাদেশে বিনিয়োগ করবে।
৫টা বিশালাকার মালবাহী জাহাজ কিনে নিয়েছেন, রিভার ম্যানেজমেন্টের প্লান তৈরি করে বিশাল বিনিয়োগ আনার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ৪ টা আন্তর্জাতিক মানের হাসপাতাল (বিদেশী বিনিয়োগে) তৈরির প্রক্রিয়া চলমান।; ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে ইলেকট্রনিক ট্রেন অথবা বুলেট ট্রেন চালুর জন্য বিদেশী বিনিয়োগ নিয়ে আসার চেষ্টা চলছে। ইতিমধ্যেই ১০টা বৃহত্তর ইকোনমিক জোন তৈরি কার্যক্রম
চলমান।মাত্র কয়েক দিনে এগুলা সম্পন্ন করেছেন তিনি। তিনি যদি ৩৬৫ দিন কাজ করার সুযোগ পান একবার ভেবে দেখুন কোথায় ঠেকবে তার উদ্যোগ গুলো?
তার লক্ষ্য ১০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ নিয়ে আসা এই দেশে। যা দেশের ৩ কোটি মানুষের জীবন পরিবর্তন করে দিবে। কম হলেও ১ লাখ নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হবে।
পরবর্তী সরকারে যেই আসুক, আশিক চৌধুরী, খলিলুর রহমান, শফিকুল আলমদের যদি ঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে পারে এই দেশ সিঙ্গাপুর বা মালয়েশিয়া হতে সময় লাগবে ৫ বছর। ইনশাআল্লাহ। ড. ইউনুসের পর বাংলাদেশ কে এগিয়ে নেয়ার পরিকল্পনা কারী হিসাবে
আমরা আশিক চৌধুরী কে দেখতে পাচ্ছি।
শুভ কামনা ড. ইউনুস এবং আশিক চৌধুরী আপনাদের
জন্য।আপনাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হোক,আপনাদের
স্বপ্নে আমরা দেখবো নতুন বাংলাদেশ।শত বছরের পরমায়ু
নিয়ে আপনারা বেঁচে থাকুন বাঙালি জাতির মণিকোঠায়
জনতার দেশ পরিবারের পক্ষ থেকে আপনাদের অভিনন্দন।
তথ্যসূত্র: জার্ণাল অব এশিয়ান ইকোনমি
The daily Financial Express
প্রতিবেদকঃ সম্পাদক- প্রকাশক,দৈনিক
জনতার দেশ।