সরকারি হোসেন আলী কলেজ,বেলাব,নরসিংদির সাবেক
অধ্যক্ষ বীরেশ্বর চক্রবর্তীর স্বেচ্ছাচারিতা,বিভিন্ন অনিয়ম দুর্ণীতি সহ অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগ নিয়ে মাস তিনেক আগে কলেজ এর ছাত্র- ছাত্রী অভিভাবক,এলাকার সচেতন মানুষ সহ তার হাতে নিগৃহীত কলেজ শিক্ষক বৃন্দ তার অপসারণের দাবিতে যখন মিছিল নিয়ে রাজপথে নামে ঠিক তখনই দৈনিক জনতার দেশ পোর্টালে
বীরেশ্বর এর অপকর্ম,দুর্নীতি নিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়।তখন টনক নড়ে শিক্ষা প্রশাসন কর্তৃপক্ষের। তাদের সেই যৌক্তিক আন্দোলন আজ সফল
হয়েছে।অধ্যক্ষ বীরেশ্বর চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে আনীত সকল
অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হওয়ায় আজ তিনি সাসপেন্ডেড।
: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, শিক্ষা মন্ত্রণালয় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ (শৃঙ্খলা বিষয়ক শাখা) বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সিনিয়র সচিব, সিদ্দিক জুবায়ের স্বাক্ষরিত গত ৩ ফেব্রুয়ারি এক প্রজ্ঞাপনপত্রে উল্লেখ রয়েছ,যেহেতু জনাব বীরেশ্বর চক্রবর্তী সরকারি হোসেন আলী কলেজ বেলাবো নরসিংদী এর বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগে সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা ও আপিল বিধিমালা ৩ (খ)অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে এবং ০২। যেহেতু সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা ও আপিল বিধিমালা ২০১৮ এর বিধি ১২ (১)অনুযায়ীকর্তৃপক্ষ তাকে চাকুরি হতে সাময়িকভাবে বরখাস্ত প্রয়োজন ও সমীচীন মনে করেন ০৩। সেহেতু বিধিমালার বিধি ১২ (১)অনুযায়ী জনাব বীরেশ্বর চক্রবর্তী অধ্যক্ষ সরকারি হোসেন আলী কলেজ বেলাবো নরসিংদীকে চাকরি হতে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হলো। সাময়িক বরখাস্ত কালে তিনি বিধি অনুযায়ী খোরপোষ ভাতা প্রাপ্ত হবেন। (৪)জনস্বার্থে জারিকৃত এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর করা হবে।
দুর্নীতি বাজ অধ্যক্ষ বীরেশ্বর চক্রবর্তীকে এই কলেজ থেকে অপসারণ এর ফলে শিক্ষক -শিক্ষার্থীদের মধ্যে
আনন্দের বন্যা বইছে।