রাজ রোস্তম আলী স্টাফ রিপোর্টার সাভার ঢাকা:
ঢাকা সাভার আশুলিয়ায়
আন্তজেলা বাসের দখলে রাস্তার অর্ধেক।
ফিলিং স্টেশনের গাড়ির লাইন সড়কে।
নেই পার্কিং, নির্দিষ্ট বাস স্টপেজ।
বাস র্যাপিড ট্রানজিট ও ঢাকা-সাভার আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের উন্নয়নকাজের কারণে চলছে পাইলিং ও খোঁড়াখুঁড়ি। এতে সংকীর্ণ হয়ে পড়েছে চলাচলের রাস্তা। তার ওপর বৃষ্টির পানি জমে ভোগান্তি বেড়েছে।দ্রুতগতিতে যানজটহীন চলাচলের জন্য নেওয়া হয়েছিল বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) ও ঢাকা-সাভার আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নামের দুই মেগা প্রকল্প। কিন্তু পরিকল্পনার ত্রুটিসহ নানা কারণে বাস্তবায়নের দীর্ঘসূত্রতার জেরে সংশ্লিষ্ট মহাসড়কটিতে যানচালকদের দুর্ভোগ শেষ হচ্ছে না। মহাসড়ক দখল করে সিএনজি পাম্প, অবৈধ পার্কিং, আন্তজেলা বাসের দখল ইত্যাদি কারণে তা বরং মহাদুর্ভোগে পরিণত হয়েছে।সড়কে কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা বলেন, ‘বৃষ্টিতে রাস্তায় পানি জমে। পানির নিচে গর্ত থাকতে পারে মনে করে তা এড়াতে গিয়ে চালকেরা সরু রাস্তা আরও সরু করে ফেলেন। তাই যানজট বেড়ে যায়।’প্রকল্প পরিচালক মো. শাহাবুদ্দিন খান এ বিষয়ে বলেন, ‘কনস্ট্রাকশনের মধ্যে বৃষ্টির কারণে এত দিন বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়েছিল। শিগগির বৃষ্টি বন্ধ হয়ে যাবে বলে আশা করছি। ফলে মেরামতের কাজ দ্রুত শুরু হয়ে যাবে। এত দিন ট্রাফিক পুলিশ ছিল না, বক্সও ছিল না। আমরা পুলিশ বক্স মেরামত করে দিয়েছি। আমি বলে দেব, যেন পুলিশের সাথে সমন্বয় করে কাজ করা হয়।