শিরোনাম :
গৌরিপুরে মাদক সহ শ্বশুর- জামাই গ্রেফতার জটিল রোগে আক্রান্ত শাম্মী বাঁচাতে চায় ম্যাজিস্ট্রেট সাজ্জাদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ নরসিংদী ডিসি অফিসের কর্মচারীগণ সমন্বয়ক পরিচয়ে ব্যাপক চাঁদাবাজি, কে এই রফিকুল ইসলাম রিফাত ওরফে ট্যারা রিফাত? তাকে দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা ফেঁসে যেতে পারেন আড়াইহাজার থানার ওসি মো: এনায়েত হোসেন ভোলায় ‘মার্চ ফর প্যালেস্টাইন’ কর্মসূচিতে লাখো মানুষের ঢল আগামী জুন ২০২৫ এর মধ্যে পিলখানায় ৫৭ সেনা অফিসার হত্যাকাণ্ডের মূল রহস্য উদঘাটন করা হবে- অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এর প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. ইউনুস কলাপাড়ায় কৃষকদের অবস্হান ধর্মঘট ও স্মারক লিপি প্রদান কেন্দুয়ায় এলডিডিপি প্রকল্পের উপকরণ বিতরণ প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে খামারিদের মাঝে ট্রলি, ল্যাক্টোমিটার, বার্মিজ ও বেলচা বিতরণ ঘোড়াশাল নরসিংদীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে প্রাণ আরএফ এল এর ড্রাইভার নিহত
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৩৯ অপরাহ্ন

নরসিংদী সিভিল সার্জন অফিসে টেন্ডারবাজি কেনাকাটায় অনিয়ম করে শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন বড় বাবু রহিম মোল্লা ,ছোট বাবু মনসুর গং 

Reporter Name / ১২৯ Time View
Update : বুধবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৪

নরসিংদী সিভিল সার্জন অফিসে টেন্ডারবাজি কেনাকাটায় অনিয়ম করে শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন বড় বাবু রহিম মোল্লা ,ছোট বাবু মনসুর গং

মাসুদ রানা বাবুল

নরসিংদী সিভিল সার্জন অফিসের কর্মচারীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে ,অভিযোগ অফিসের বড়বাবু রহিম মোল্লা, অফিস সহায়ক মনসুর, এবং স্টোর কিপার মুক্তার ও নরসিংদী জেলা হাসপাতালের ওয়ার্ড মাস্টার রমিজ উদ্দিন রতনের দিকে এ ব্যাপারে দুদক বরাবর অভিযোগ হয়েছে এবং বিভিন্ন মিডিয়ার সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে । স্থানীয় সূত্র মতে, তারা টেন্ডারবাজি ও বিভিন্ন কেনাকাটার মাধ্যমে শত কোটি টাকার দুর্নীতিতে জড়িত। অভিযোগ করা হচ্ছে, আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে তারা ব্যক্তিগত সম্পদ গড়ে তুলেছেন। বর্তমানে এই অসাধু কর্মচারীরা শত শত কোটি টাকার মালিক ।

 

এই দুর্নীতি এবং অনিয়মের ফলে নরসিংদী সিভিল সার্জন অফিসের কার্যক্রমে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। স্থানীয় সচেতন মহল ও সুশীল সমাজের দাবি, এসব দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত তদন্ত করে আইনের আওতায় আনা হোক।

 

অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, অভিযুক্ত কর্মচারী কর্মকর্তাদের নামে-বেনামে বিলাসবহুল বাড়ি, মার্কেট, এবং বিপুল পরিমাণ অর্থ রয়েছে, যা তাদের সরকারি বেতনের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। দুর্নীতির এসব তথ্য তদন্তের মাধ্যমে নিশ্চিত করে তাদের অঢেল সম্পত্তি যাচাই-বাছাই করা উচিত।

 

নরসিংদী সুশীল সমাজ এবং এলাকাবাসী চায়, যথাযথ তদন্তকারী সংস্থা এই দুর্নীতির মূলে পৌঁছে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

 

তদন্তের মাধ্যমে পুরো বিষয়টি পরিষ্কার হলে সরকারি সম্পদ পুনরুদ্ধারসহ, দায়ী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন অনেকেই। এ ব্যাপারে বিভিন্ন মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশ হয়েছে এবং দুদক বরাবর অভিযোগ দিয়েছে তারপরও এ সকল দুর্নীতিবাজরা রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাহিরে । তাদের অবৈধ সম্পদ বাঁচাতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমন করার জন্য মোটা অংকের টাকা খরচ করেছেন এই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা । মনসুর, মুক্তার হোসেন, রহিম মোল্লা, রতন সহ সিভিল সার্জন অফিস এবং জেলা হাসপাতালের একাধিক কর্মকর্তা কর্মচারী তারা সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার ধূসর তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হোক ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category