শিরোনাম :
গৌরিপুরে মাদক সহ শ্বশুর- জামাই গ্রেফতার জটিল রোগে আক্রান্ত শাম্মী বাঁচাতে চায় ম্যাজিস্ট্রেট সাজ্জাদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ নরসিংদী ডিসি অফিসের কর্মচারীগণ সমন্বয়ক পরিচয়ে ব্যাপক চাঁদাবাজি, কে এই রফিকুল ইসলাম রিফাত ওরফে ট্যারা রিফাত? তাকে দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা ফেঁসে যেতে পারেন আড়াইহাজার থানার ওসি মো: এনায়েত হোসেন ভোলায় ‘মার্চ ফর প্যালেস্টাইন’ কর্মসূচিতে লাখো মানুষের ঢল আগামী জুন ২০২৫ এর মধ্যে পিলখানায় ৫৭ সেনা অফিসার হত্যাকাণ্ডের মূল রহস্য উদঘাটন করা হবে- অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এর প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. ইউনুস কলাপাড়ায় কৃষকদের অবস্হান ধর্মঘট ও স্মারক লিপি প্রদান কেন্দুয়ায় এলডিডিপি প্রকল্পের উপকরণ বিতরণ প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে খামারিদের মাঝে ট্রলি, ল্যাক্টোমিটার, বার্মিজ ও বেলচা বিতরণ ঘোড়াশাল নরসিংদীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে প্রাণ আরএফ এল এর ড্রাইভার নিহত
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০১:২৭ অপরাহ্ন

কেন্দুয়া সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক: বিস্ফোরক মামলার আসামী পদে বহাল

Reporter Name / ৩৬ Time View
Update : শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

শাহ আলী তৌফিক রিপন ,বিশেষ প্রতিনিধি :

কেন্দুয়া সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ পদে শফিকুল ইসলাম খসরুর নিয়োগ নিয়ে তীব্র বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। সম্প্রতি কলেজের আইসিটি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম খসরুকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তবে তাকে নিয়ে নতুন বিতর্কের জন্ম হয়, যখন জানা যায় যে তার বিরুদ্ধে বিস্ফোরক আইনে মামলা রয়েছে, যা সরকারি নিয়োগ বিধির সাথে সাংঘর্ষিক।

কলেজের দাতা সদস্য মজনু রহমান খন্দকারের বক্তব্য অনুযায়ী, গত ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখে কলেজ থেকে প্রেরিত জ্যেষ্ঠতার তালিকায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, শফিকুল ইসলাম খসরুর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক আইনে মামলা রয়েছে। তিনি বলেন, “সরকারি বিধি অনুযায়ী, কোনো ফৌজদারি মামলার আসামী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব নিতে পারেন না। এই নিয়োগ বিধিবহির্ভূত এবং তা বাতিল করা উচিত।”

এই বিতর্কের কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। অনেক অভিভাবক এবং শিক্ষক এই নিয়োগ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাদের মতে, একজন ফৌজদারি মামলার আসামীকে কলেজের শীর্ষ পদে দায়িত্ব দেওয়ার ফলে শিক্ষার পরিবেশ ও কলেজের সুনাম ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

এ বিষয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষের কোনো প্রতিক্রিয়া এখনো পাওয়া যায়নি। তবে স্থানীয় মহল থেকে বিষয়টি দ্রুত তদন্তের দাবি উঠছে এবং সুষ্ঠু সমাধানের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন বলে মনে করছেন অনেকে।

এখন দেখার বিষয়, কলেজ কর্তৃপক্ষ ও সংশ্লিষ্ট দপ্তর কী ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করে। তবে বিষয়টি নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য বিরাজ করছে এবং শিক্ষার্থীরা একটি ন্যায়সঙ্গত সমাধানের অপেক্ষায় রয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category