শিরোনাম :
গৌরিপুরে মাদক সহ শ্বশুর- জামাই গ্রেফতার জটিল রোগে আক্রান্ত শাম্মী বাঁচাতে চায় ম্যাজিস্ট্রেট সাজ্জাদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ নরসিংদী ডিসি অফিসের কর্মচারীগণ সমন্বয়ক পরিচয়ে ব্যাপক চাঁদাবাজি, কে এই রফিকুল ইসলাম রিফাত ওরফে ট্যারা রিফাত? তাকে দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা ফেঁসে যেতে পারেন আড়াইহাজার থানার ওসি মো: এনায়েত হোসেন ভোলায় ‘মার্চ ফর প্যালেস্টাইন’ কর্মসূচিতে লাখো মানুষের ঢল আগামী জুন ২০২৫ এর মধ্যে পিলখানায় ৫৭ সেনা অফিসার হত্যাকাণ্ডের মূল রহস্য উদঘাটন করা হবে- অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এর প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. ইউনুস কলাপাড়ায় কৃষকদের অবস্হান ধর্মঘট ও স্মারক লিপি প্রদান কেন্দুয়ায় এলডিডিপি প্রকল্পের উপকরণ বিতরণ প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে খামারিদের মাঝে ট্রলি, ল্যাক্টোমিটার, বার্মিজ ও বেলচা বিতরণ ঘোড়াশাল নরসিংদীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে প্রাণ আরএফ এল এর ড্রাইভার নিহত
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৩২ অপরাহ্ন

কেন্দুয়ায় তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধিতে তিনদিনব্যাপী কৃষক প্রশিক্ষণ শুরু

Reporter Name / ৬২ Time View
Update : মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

শাহ আলী তৌফিক রিপন, বিশেষ প্রতিনিধি :

নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলায় তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং ভোজ্যতেলের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কেন্দুয়া উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসের তত্ত্বাবধানে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে তিনদিনব্যাপী কৃষক-কৃষাণী প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি (১ম সংশোধিত) প্রকল্পের আওতায় এই প্রশিক্ষণ কর্মশালা আজ থেকে কেন্দুয়া কৃষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে শুরু হয়েছে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের নেত্রকোনা জেলার উপ-পরিচালক মোহাম্মদ নুরুজ্জামান। তিনি বলেন, “তেলজাতীয় ফসলের সম্প্রসারণ এবং উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে আমরা দেশের ভোজ্যতেলের চাহিদা মেটাতে সক্ষম হব। প্রতিমাসে অন্তত ১ লিটার সরিষার তেল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।”

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দুয়া উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হুমায়ুন দিলদার এবং প্রকল্প মনিটরিং অফিসার খায়রুল আমীন। বক্তারা তেল ফসলের আধুনিক প্রযুক্তি এবং উৎপাদন বৃদ্ধির বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন।

প্রকল্পের লক্ষ্য হিসেবে উল্লেখ করা হয়, প্রচলিত শস্য বিন্যাসে স্বল্পমেয়াদী তেল ফসলের আধুনিক জাত অন্তর্ভুক্ত করে আবাদী এলাকা ১৫-২০% বৃদ্ধি করা, হেক্টর প্রতি ফলন ১৫-২০% বাড়ানো এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রজনন বীজের ব্যবহার নিশ্চিত করা। এছাড়া, ব্লকভিত্তিক কৃষক গ্রুপ গঠনের মাধ্যমে তেল ফসলের আবাদ সম্প্রসারণ ও টেকসইকরণ এবং উৎপাদন বৃদ্ধি করে দেশের ভোজ্যতেল আমদানির ওপর নির্ভরতা হ্রাস করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়।

এই প্রকল্পের মাধ্যমে বছরে প্রায় ১৫০০ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় সম্ভব হবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশা প্রকাশ করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category