সরকারি কর্মকর্তা – কর্মচারী দের দাবি পূরণ করতেহলে জনগণের ওপর আয়কর বাড়ানো ছাড়া কোন বিকল্প নেই
Reporter Name
/ ৬০
Time View
Update :
মঙ্গলবার, ৭ অক্টোবর, ২০২৫
Share
জনতার দেশ রিপোর্ট : দেশ এখন রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক পরিস্থিতির চাপে পড়ে হাবু- ডুবু খাচ্ছে। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।কলকারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় লাখ লাখ কর্মজীবী নারী-পুরুষ বেকার হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে কর্মসংস্থানের অভাবে।বেকারত্বের বেহাল দশা তো আছেই। একটা নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে চলছে স্বদেশ।সাধারণ মানুষের জিবনের নূন্যতম নিরাপত্তা নেই।চারিদিকে লুটপাট,দখল চাঁদাবাজি,খুন,রাহাজানি আর অবৈধ অস্ত্রে সয়লাব। সীমাহীন চাঁদা বাজি আর দখল দারিত্বের কারণে উৎপাদন মুখি অসংখ্য কলকারখানা সহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ।এগুলো সচল না করে সরকারি কর্মকর্তা – কর্মচারী গণ বছর বছর নিজেদের বেতন বৃদ্ধি বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা আদায়ের দাবিতে সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগকতটুকু যুক্তি যুক্ত তা বিশেষজ্ঞ – রাষ্ট্র চিন্তাবিদগণই বলতে পারবেন।আমাদের মত দুমুঠো ডাল- ভাত যোগাড়ের জন্য হিমসিম খাওয়া ক্ষুদ্র কলম সৈনিকের মাথায় রাষ্ট্র চিন্তা ঢুকেনা।পেট চিন্তায় সারাদিন ব্যস্ত থাকা একজন মানুষের মগজে এ গুলো ঢুকার কথাও নয়।তবে একটা জিনিষ উপলব্দি করেছি যখনই সরকারি কর্মকর্তা- কর্মচারীদের বেতন বাড়ে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দামও হুড় হুড় করে বাড়ে। সুবিধা ভোগী হন তারা আর ভুক্তভোগীর কাতারে থাকি আমরা আমজনতা। গ্রামীণ একটা প্রবাদ আছে বুঝেনা কাজের বাও কথায় কথায় বেতন বাড়াও। এই দাবিতে শিক্ষক সমাজ এগিয়ে। তারা এখন মানুষ গড়ার কারিগর থেকে ডিজিটালাইজেশন হয়ে শুধু নিজ নিজ সন্তান পরিবার গড়ার কাজে নিয়োজিত।শিক্ষার বর্তমান হাল তার বাস্তব প্রমাণ।হালে দেশের অতন্ত্র প্রহরী আমাদের সৈনিক ভাইযেরা ও এই দলে সামিল হয়েছেন। সরকারের কাছে তাদের দাবি একজন সৈনিকের নুন্যতম মাসিক বেতন হতে হবে, ৪২০০০ টাকা, শিক্ষা ভাতা প্রতি সন্তান ৫০০০ টাকা,যাতায়াত ভাতা মাসে ৫০০০ টাকা, চিকিৎসা ভাতা মাসে ১০,০০০ টাকা,টিফিন ভাতা মাসে ২০০০ টাকা,বৈশাখী ভাতা ৫০% এবং শ্রান্তি বিনোদন ছুটি ২ বছর পর পর দাবির প্রস্তাব সদর দপ্তর ৮৬ স্বতন্ত্র সিগন্যাল ব্রিগেড ঢাকা সেনানিবাস একটি ইউনিট সেনা সদর এজির শাখা থেকে এই দাবি পত্রটি জমা দিয়েছেন।আলহামদুলিল্লাহ।তারা এবং তাদের সন্তান থাকুক দুধে্- ভাতে।আমরা থাকি মাইনক্যা চিপায় কর এর বোঝা কাঁধে নিয়ে।তথ্যসূত্র: সেনা সদর এজি,শাখা।বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।